খুঁজুন
শনিবার, ৭ জুন, ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

যে গুনাহ না করলে ‘আল্লাহর ক্ষমা’ আপনার অধিকার

ধর্ম ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৩:৩৬ অপরাহ্ণ
যে গুনাহ না করলে ‘আল্লাহর ক্ষমা’ আপনার অধিকার

বান্দার ওপর যেমন মহান আল্লাহর হক বা অধিকার রয়েছে, তেমনি আল্লাহর ওপরও বিশেষ বান্দাদের অধিকার রয়েছে। বান্দার ওপর আল্লাহর হক হলো- তাঁর আদেশগুলো মেনে চলা, তাঁরই নিষিদ্ধ বিষয় থেকে দূরে থাকা, শিরক না করা, দ্বীনের ব্যাপারে সীমা লঙ্ঘন না করা ইত্যাদি। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘তোমরা ইবাদত করো আল্লাহর, তার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরিক করো না। আর সদ্ব্যবহার করো মাতা-পিতার সঙ্গে, নিকটাত্মীয়ের সঙ্গে, এতিম, মিসকিন, নিকটাত্মীয়-প্রতিবেশী, অনাত্মীয়-প্রতিবেশী, পার্শ্ববর্তী সাথি, মুসাফির এবং তোমাদের মালিকানাভুক্ত দাস-দাসীদের সঙ্গে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পছন্দ করেন না তাদের যারা দাম্ভিক, অহংকারী।’ (সুরা নিসা: ৩৬)

আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তার সঙ্গে শরিক করাকে ক্ষমা করবেন না, আর এছাড়া অন্যান্য পাপ যাকে ইচ্ছা তিনি ক্ষমা করবেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে শরিক করল অবশ্যই সে চরম ভ্রষ্টতায় পথভ্রষ্ট হলো।’ (সুরা নিসা: ১১৬)

আল্লাহ তাআলার কাছেও বান্দার হক রয়েছে। সেটি হলো- কোনো বান্দা শিরক না করলে তিনি তাকে ক্ষমা করবেন এবং শাস্তি দেবেন না। এ বিষয়ে এক হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, ‘হজরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) বলেন, আমি গাধার ওপর নবী কারিম (স.)-এর পেছনে সওয়ার ছিলাম। তিনি বললেন, হে মুয়াজ! তুমি কি জানো, বান্দার ওপর আল্লাহর হক কী এবং আল্লাহর ওপর বান্দার হক কী? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই অধিক জানেন। তিনি বললেন, বান্দার ওপর আল্লাহর হক এই যে, সে তাঁর ইবাদত করবে, এতে তার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরিক করবে না। আর আল্লাহর ওপর বান্দার হক এই যে, যে ব্যক্তি তার সঙ্গে কোনো কিছুকে শরিক করবে না, তিনি তাকে আজাব দেবেন না। অতঃপর আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমি কী লোকদের (এই) সুসংবাদ দেব না? তিনি বললেন, তাদের সুসংবাদ দিয়ো না। কেননা, তারা (এরই ওপর) ভরসা করে বসবে। (সহিহ বুখারি: ২৮৫৬)

মনে রাখা জরুরি, শিরক থেকে বেঁচে থাকা অতটা সহজ নয়। শুধুমাত্র তাওহিদের ধারক-বাহকরাই এ থেকে বাঁচতে পারে। এর ইঙ্গিত হাদিসেও পাওয়া যায়। এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘পিপড়ার নিঃশব্দ গতির মতোই শিরক তোমাদের মধ্যে গোপনে অনুপ্রবেশ করে।’ শিরক থেকে মুক্ত থাকার জন্য তিনি একটি দোয়াও শিখিয়ে দিয়েছেন, যা তিনবার পড়া নিয়ম। দোয়াটি হলো—اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ أَنْ أُشْرِكَ بِكَ شَيْئًا وَأَنَا أَعْلَمُ وَأَسْتَغْفِرُكَ لِمَا لاَ أَعْلَمُ উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা আন উশরিকাবিকা শাইয়ান ওয়া আনা আঅলামু ওয়া আসতাগফিরুকা লিমা লা আঅলামু। অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমার সঙ্গে কাউকে শরিক করা থেকে আশ্রয় চাই। জানা-অজানা (শিরক-গুনাহ) থেকেও ক্ষমা চাই।’ (আদাবুল মুফরাদ: ৭২১)

শিরক না চেনার কারণে অনেকে সারাদিন শিরকে ডুবে থাকে। অজ্ঞতাবশত মহান আল্লাহর রুবুবিয়্যাত (রব), উলুহিয়্যাত (ইলাহ) ও আসমা ওয়াস সিফাত (নাম ও গুণাবলীতে) মানুষ শিরক করছে প্রতিনিয়ত। এর শাস্তি কী জঘন্য অনেকে জানেই না। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই যে আল্লাহর সঙ্গে শিরক করবে আল্লাহ তার জন্য জান্নাতকে হারাম করে দেবেন। তার স্থান হবে জাহান্নামে। আর সীমালংঘনকারীদের জন্য আখেরাতে কোনো সাহায্যকারী থাকবে না (সুরা মায়েদা: ৭২)

এজন্যই তাওহিদ বিষয়ে বেশি বেশি পড়ালেখা করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন হক্কানি আলেমরা। মনে রাখতে হবে, নবী-রাসুলরা নিজ নিজ উম্মতদের তাওহিদ শেখাতে শেখাতে জীবন অতিবাহিত করেছেন। তাই তাওহিদকে একদিনেই মুখস্থ করা যায় মনে করলে বড় ভুল হবে। অতএব, ভালোভাবে তাওহিদের শিক্ষা অর্জন করতে হবে।

আর অতীতের ছোট-বড় যাবতীয় ভুল-ত্রুটির জন্য আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। তাওবা-ইস্তেগফার করলে ক্ষমা করার অঙ্গিকার রয়েছে। আল্লাহ তাআলার ওয়াদা যে, ইস্তেগফারকারীদের তিনি ক্ষমা করে দেবেন। এমনকি ইস্তেগফারের কারণে কখনও তিনি বান্দার গুনাহগুলোকে সওয়াবে পরিণত করে দেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘কিন্তু যারা তাওবা করে, বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গুনাহসমূহকে নেকি দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন। (সুরা ফুরকান: ৭০)

ইস্তগফারকারীদের ক্ষমার বিষয়ে এক হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, ইবলিস তার রবকে উদ্দেশ্য করে বলল- আপনার সম্মান ও ইজ্জতের শপথ করে বলছি, যতক্ষণ বনি আদমের দেহে প্রাণ থাকবে ততক্ষণ আমি তাদেরকে পথভ্রষ্ট করতে থাকব। ফলে আল্লাহ বললেন, আমি আমার সম্মান-প্রতিপত্তির শপথ করে বলছি, আমি তাদেরকে ক্ষমা করতে থাকব যতক্ষণ তারা আমার কাছে ক্ষমা চাইতে থাকবে। (মুসনাদে আহমদ: ৩/২৯, মুস্তাদরাকে হাকেম: ৪/২৬১)

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে শিরক থেকে বেঁচে থাকার তাওফিক দান করুন। আন্তরিকভাবে তাওবা-ইস্তেগফার করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহ তাআলা আমাদের গুনাহগুলোকে ক্ষমা করুন। আমাদেরকে তাওহিদে বিশ্বাসী-বাস্তবায়নকারী হিসেবে কবুল করুন। আমিন।

দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে ঈদুল আজহার জামাতে মুসল্লিদের ঢল

জেলা প্রতি‌নি‌ধি, দিনাজপুর
প্রকাশিত: শনিবার, ৭ জুন, ২০২৫, ১১:১২ পূর্বাহ্ণ
দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে ঈদুল আজহার জামাতে মুসল্লিদের ঢল

oppo_0

ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে বিপুলসংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শ‌নিবা‌র (০৭ জুন) সকাল সাড়ে ৮ টায় ঈদুল আযহার এই বিশাল জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

ঈদুল আজহার জামাতে ইমামতি করেন মাওলানা মো. মাহফুজুর রহমান।

এই মাঠে নামাজ আদায় করেন জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মারুফাত হুসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের ব্যক্তি, শিশু কিশোর ও বৃদ্ধসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।

নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

oppo_0

ঢাকা থেকে ঈদের জামাতে আসা রাব্বি ইসলাম বলেন, এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় ও দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাতে নামাজ আদায় করার জন্য ঢাকা থেকে বন্ধুর বাসায় এসেছি। আমার অনেক দিনের ইচ্ছে ছিল। আল্লাহ আজ সে আশা পুরণ করেছে। জীবনে প্রথম লাখ মুসল্লির সঙ্গে ঈদের নামাজ পড়তে পেরে ভালো লাগছে।

পীরগঞ্জ থেকে নামাজ পড়তে আসা সাব্বির হোসেন বলেন, আমি এর আগেও ঐতিহাসিক গোড়-এ শহীদ ময়দানে নামাজ পড়েছি। এবারও আমি ও আমার বন্ধুরা মিলে ঐতিহাসিক গোড়-এ শহীদ ময়দানে ঈদের নাজ‌াম আদায় কর‌তে এসে‌ছি। সবাই মিলে আনন্দ করে একসঙ্গে নামাজ আদায় করলাম। একসঙ্গে সবাই মিলে নামাজ পড়ে বেশ ভালো লাগল।

গোর-এ-শহীদ ময়দানের ইমাম মাওলানা মাহফুজুর বলেন, আল্লাহ তালার রহমতে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদগাহ মাঠে মুসল্লিরা সুন্দরভাবে নামাজ আদায় করতে পেরেছে। আমারা নামাজ শেষে মোনাজাতের মাধ্যমে দেশ ও জাতীর মঙ্গল কামনায় দোয়া করেছি। বিশেষ করে ফিলিস্তিনি মুসলিমদের জন্য দোয়া করেছি।

দিনাজপুর জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলাম বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, সুন্দর পরিবেশে ঈদুল আজহার নামাজ গোর-এ-শহীদ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারি ছিল। সব মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ, সুন্দরভাবে নামাজ সম্পন্ন হয়েছে।

বীরগঞ্জে দুর্নীতি নিরসনে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

স্টাফ রি‌পোর্টার
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫, ৭:১০ অপরাহ্ণ
বীরগঞ্জে দুর্নীতি নিরসনে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

Exif_JPEG_420

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে এক দিনব্যাপী একটি বিজ্ঞান উৎসব পালিত হয়েছে। বিজ্ঞান উৎসবে বিতর্ক, তাৎক্ষণিক কুইজ ও বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের আয়োজন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (০৫ জুন) সকালে Future Pulse of Bangladesh (FPB) ‘শিক্ষার্থীদের একাডেমিক, সহপাঠ্যিক ও ব্যক্তিগত ডেভেলপমেন্টের জন্য একটি অরাজনৈতিক সংগঠন’ এর আয়োজনে এবং বর্ণমালা ডিবেট ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও কুয়েট ছাত্র ইফতেহার আহাম্মেদ তৌফিকের সভাপতিত্বে “শিক্ষা উৎসব-২০২৫” বীরগঞ্জ পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়।

“তরুণ চিন্তায় গড়ে উঠুক আগামীর বাংলাদেশ” এই বিষয়ের উপরে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বীরগঞ্জ উপজেলার সকল উচ্চ বিদ্যালয় এর ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে। পরে চূড়ান্তভাবে পক্ষে বীরগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও বিপক্ষে বীরগঞ্জ পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, পক্ষে ইব্রাহিম মেমোরিয়াল শিক্ষা নিকেতন এবং বিপক্ষে বীরগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় অংশগ্রহণ করে।

“দুর্নীতি নিরসনে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছাই মুখ্য ভুমিকা রাখতে পারে,”-শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বীরগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় বিজয়ী হয়েছে। সেরা বক্তা নির্বাচিত হয়েছে জারিন আনজুম অথৈ।

এসময় প্রতিযোগিতায় অলিম্পিয়াড, সনাতনী বাংলা বিতর্ক, তাৎক্ষণিক কুইজ পর্ব শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

বির্তক প্রতিযোগিতার মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী শায়লা শরাফী।

বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র ইশতিয়াক আহমেদ নিলয়, কুয়েটের সিভিল বিভাগের ছাত্র তায়াস,হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মামুন ইসলাম। উক্ত অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন চুয়েটের সিভিল বিভাগের ছাত্র ও (FPB) সহ-সভাপতি হামিম ইকবাল এবং রুয়েট ছাত্র ও (FPB) এর জেনারেল সেক্রেটারি ইফতেখার হাসনাত রাহি।

বিরামপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার

বিরামপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ৯:৫৮ অপরাহ্ণ
বিরামপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার

দিনাজপুরের বিরামপুরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর দিনাজপুর এর সহযোগিতায় বুধবার (৪ জুন) ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এদিন সকাল ১১ টায় উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুজহাত তাসনীম আওন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বক্তব্য রাখেন, দিনাজপুর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বোরহান উদ্দিন,

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বিপুল কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সালমা আক্তার সুমি, একাডেমিক সুপারভাইজার আব্দুস সালাম, কোচ কাউন্টার ম্যানেজার আমিন উদ্দিন, মোরশেদ আলম, মশিউর রহমান সহ স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের ব‍্যবসায়ী ও ভোক্তাবৃন্দ।

সেমিনার শেষে পরিবহন সংশ্লিষ্ট ব‍্যক্তিদের হাতে নির্ধারিত বাস ভাড়ার তালিকা প্রদান করা হয়।