খুঁজুন
শনিবার, ৭ জুন, ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

মিন্নাতুল্লাহর স্বপ্নের প্রবাস কেড়ে নিলো ভিটেমাটি

নাজমুল হোসেন, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫, ২:২৮ অপরাহ্ণ
মিন্নাতুল্লাহর স্বপ্নের প্রবাস কেড়ে নিলো ভিটেমাটি

দিনমজুর পরিবারের যুবক মিন্নাতুল্লাহ স্বপ্ন দেখেন বিদেশ গিয়ে সংসারের অভাব ঘোঁচাবেন। এ জন্য রহিমা নামে এক  প্রতিবেশী মহিলা ইউপি সদস্য তাকে উন্নত দেশে পাঠানোর  প্রলোভন দেখান।এরপর তিনি যোগাযোগ করেন ঢাকার আব্দুর রহমান, ফরহাদ মোল্লা, জাকির হোসেন নামে দালাল চক্রের সাথে ।

পরে ঋণ করে ৬ লাখ টাকা দালাল চক্র কে দেয় তার পরিবার। দালালরা দুবাই পাঠানোর কথা বলে টাকা নিয়ে অনেক দিন ঘুরানোর পর মাত্র দুই মাসের একটি ভিসা দিয়ে ২০২৪ সালের ২৮ জানুয়ারি পাঠিয়ে দেয় কিরগিজস্তানে। সেখানে পৌছানোর পর একটি রুমে থাকতে দেয় এবং কাগজপত্র ঠিকঠাক ও মেডিকেল করার নাম করে দুই দিন বসিয়ে রেখে পাসপোর্ট সহ যাবতীয় কাগজ পত্র হাতিয়ে নেয় এজেন্সি দালাল চক্রটি। কোম্পানির আন্ডারে কাজ করার কথা দিলেও কোন কোম্পানির নাম উল্লেখ করেনি কাগজপত্রে ।

পরে কাজ করার জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হয় কোন এক অদৃশ্য দালাল চক্রের কাছে। রাত দিন সমান ভাবে পরিশ্রম করে বেতন চাইতে গেলে সেই  চক্র জানায়,তিন মাসের জন্য তোমাকে বিক্রি করে দিয়ে টাকা নিয়ে গেছে এজেন্সি দালাল চক্র। এবং বলে  সেই টাকার কাজ না হলে তাকে ছাড়বে না।অপরদিকে কাজের মুজুরি প্রতি মাসে সাত শ ডলার দেওয়ার কন্টাক পেপার করা হলেও এক টাকাও তো দেইনি সেই সঙ্গে দেওয়া হয়নি  ঠিকমতো খাওয়া দাওয়া।

দালাল চক্রটি অপর দিকে মিন্নাতুল্লাহর বাড়িতে ফোন করে বলে তাকে জীবিত ফেরত পেতে মোটা অংকের টাকা দাবী করে।সেই মোতাবেক মিন্নাতুল্লাহর বাবা দেশ থেকে আবার ধার দেনা করে ছেলেকে জীবিত পাওয়ার আশায় প্রায় এক লাখ টাকা পাঠায় দালাল চক্রের কাছে। সেই টাকা পেয়েও আবার তাকে আরো একটি নতুন চক্রের কাছে বিক্রি করা হয়। এভাবে প্রায় মিন্নাতুল্লাহ কে ৪ বার বিক্রি করে কিজগিজস্তানের দালাল চক্রটি।

বলছিলাম প্রতারণা শিকার হয়ে দেশে ফেরা ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার ভান্ডারা শান্তিপুর এলাকার মিজানুর রহমানের  ছেলে মিন্নাতুল্লাহর কস্টের কথা। মিন্নাতুল্লাহর ভোগনিপতি হাসান জানান,সমন্ধি ফোন করে বলে তাকে দালাল চক্র বিক্রি করে দিয়েছে। তার কাছে খাবার মতো নেই কোন টাকা পয়সা। সেই দেশে পাঁচ মাস ঠান্ডা হওয়ার কারণে এখন কোন কাজ করতে পারছে না মিন্নাতুল্লাহ। হাসান আলী দীর্ঘ পাঁচ মাস মিন্নাতুল্লাহর পরিবারের ভরনপোষণ সহ তাকেও বিদেশে কয়েক লাখ টাকা ধারদেনা করে পাঠিয়ে সেও এখন ঋণের চাপে কঠিন এক পর্যায়ে এসেছে।

শেষমেষ মিন্নাতুল্লাহ কে ১৩ মাস পরে দেশে ফেরাতে বাবার দেওয়া ভিটে মাটি বিক্রি করে দালাল চক্রটি কে টাকা দিতে হয়েছে  পরিবারকে। পরিশেষে গত ২০২৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশে ফিরেন মিন্নাতুল্লাহ একেবারে নিঃস্ব হয়ে। দেশে ফিরার কয়েক মাস আগেই গাঁ ঢাকা দিয়েছে সাবেক মহিলা মেম্বারনি রহিমা।

এখন সর্বশান্ত হয়ে মানবেতর জীবযাপন করছেন মিন্নাতুল্লাহ সহ তার পরিবারের সদস্যরা। তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক।মেয়ে ক্লাস সিক্সে পড়েন আর ছেলে বয়স প্রায় দুই বছর। 

মিন্নাতুল্লাহর স্ত্রী ফজেরা খাতুন বলেন,আমার স্বামী অনেক কস্ট করে ঋণের টাকায় বিদেশ গিয়ে ছিলেন পরিবারে ভাগ্য বদলের আশায়। কিন্তু সে বিদেশে যাওয়ার পরে এমন কোন দিন বাদ যায়নি আমি সন্তানদের নিয়ে অনাহার অর্ধাহারে দিন কাটায়নি।আমি সরকারের কাছে দাবি জানায়,দালালদের আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হোক। 

মিন্নাতুল্লাহর ভোগ্নিপতি বলেন, এই পরিবার টির পাশে সরকার সহ সমাজের বৃত্তবান মানুষরা যেন এগিয়ে আসেন। না হলে পরিবার নিয়ে তার এখন পথে নামা ছাড়া আর কোন উপায় নেই।দালালদের যদি কঠিন ভাবে আইনের আওতায় আনা না যায় তাহলে তারা আরো মানুষকে পথে নামাবে।

এদিকে ভুক্তভোগীর বাবা মিজানুর রহমান বলেন,আমার ছেলের কস্টের কথা ও তাকে দেশে ফেরত আনতে রহিমা কে বলতে গেলে সে বলে তাকে  ফেরত পেতে আবার টাকা দিতে হবে তাও আমি ধার দেনা করে টাকা দিছি। এরপর  আমাকে না দাবীতে স্টাম্পে সাক্ষার করিয়ে নেই রহিমা মেম্বারনি। আমি কিছু একটা ভুল সিদ্ধান্ত বুঝতে পেরে আমি সেই স্টাম্প জোর করে ছিড়িয়ে নেই। এবং আমি প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে তাদের নামে মামলা করার জন্য আবেদন করেছি। তারা আমার ছেলেকে এখন বিদেশে ভালো চাকরির কথা বলে সর্বশান্ত করে দিয়েছে।আমি এদের কঠিন বিচার চাই এদের বিচার না দেখলে আমি মরেও শান্তি পাবো না।

ভুক্তভোগী মিন্নাতুল্লাহ বলেন, দালাল চক্র আমাকে দুই মাসের ভিসা দিয়ে দুবাইয়ের কথা বলে,কিজগিরস্তানে পাঠিয়ে দেয়।সেখানে আমাকে তারা তিন চারবার বিক্রি করে। এতে আমি কোন বেতন পাইনি ঠিকমতো খাওয়া দাওয়া পাইনি বাড়ি থেকে আমাকে আমার ভোগ্নিপতি টাকা পাঠিয়েছে তারপর আমি খেয়েছি।আমি এখন বিভিন্ন ভাবে ৮/১০ লাখ টাকার ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছি। আমার শেষ আশ্রয় স্থল বাবার দেওয়া ভিটেমাটি পর্যন্ত বিক্রি করে দেশে ফিরতে হয়েছে।

আমি এখন নিঃশ্ব পথে নেমে গেছি।এখন আমাকে বিভিন্ন ঋণের মামলায় জেল খাটাছাড়া উপায় নাই।তাই আমি সরকারের কাছে দালালদের কঠিন বিচার চাই। সেই সাথে সরকারের কাছে আমি সহযোগিতা চাই। আমার দুটি সস্তান আমি তাদের ঠিক মতো খাওয়াতেও পারিনা টাকার অভাবে, আর পড়াশোনা করাবো কি দিয়ে।সরকারের কাছে আমার দাবি সরকার যেন আমাকে এর একটা সুষ্ঠু সমাধান দেয়।

দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে ঈদুল আজহার জামাতে মুসল্লিদের ঢল

জেলা প্রতি‌নি‌ধি, দিনাজপুর
প্রকাশিত: শনিবার, ৭ জুন, ২০২৫, ১১:১২ পূর্বাহ্ণ
দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে ঈদুল আজহার জামাতে মুসল্লিদের ঢল

oppo_0

ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে বিপুলসংখ্যক মানুষের অংশগ্রহণে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শ‌নিবা‌র (০৭ জুন) সকাল সাড়ে ৮ টায় ঈদুল আযহার এই বিশাল জামাত অনুষ্ঠিত হয়।

ঈদুল আজহার জামাতে ইমামতি করেন মাওলানা মো. মাহফুজুর রহমান।

এই মাঠে নামাজ আদায় করেন জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মারুফাত হুসেনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের ব্যক্তি, শিশু কিশোর ও বৃদ্ধসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।

নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

oppo_0

ঢাকা থেকে ঈদের জামাতে আসা রাব্বি ইসলাম বলেন, এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় ও দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাতে নামাজ আদায় করার জন্য ঢাকা থেকে বন্ধুর বাসায় এসেছি। আমার অনেক দিনের ইচ্ছে ছিল। আল্লাহ আজ সে আশা পুরণ করেছে। জীবনে প্রথম লাখ মুসল্লির সঙ্গে ঈদের নামাজ পড়তে পেরে ভালো লাগছে।

পীরগঞ্জ থেকে নামাজ পড়তে আসা সাব্বির হোসেন বলেন, আমি এর আগেও ঐতিহাসিক গোড়-এ শহীদ ময়দানে নামাজ পড়েছি। এবারও আমি ও আমার বন্ধুরা মিলে ঐতিহাসিক গোড়-এ শহীদ ময়দানে ঈদের নাজ‌াম আদায় কর‌তে এসে‌ছি। সবাই মিলে আনন্দ করে একসঙ্গে নামাজ আদায় করলাম। একসঙ্গে সবাই মিলে নামাজ পড়ে বেশ ভালো লাগল।

গোর-এ-শহীদ ময়দানের ইমাম মাওলানা মাহফুজুর বলেন, আল্লাহ তালার রহমতে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদগাহ মাঠে মুসল্লিরা সুন্দরভাবে নামাজ আদায় করতে পেরেছে। আমারা নামাজ শেষে মোনাজাতের মাধ্যমে দেশ ও জাতীর মঙ্গল কামনায় দোয়া করেছি। বিশেষ করে ফিলিস্তিনি মুসলিমদের জন্য দোয়া করেছি।

দিনাজপুর জেলা প্রশাসক রফিকুল ইসলাম বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, সুন্দর পরিবেশে ঈদুল আজহার নামাজ গোর-এ-শহীদ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারি ছিল। সব মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ, সুন্দরভাবে নামাজ সম্পন্ন হয়েছে।

বীরগঞ্জে দুর্নীতি নিরসনে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

স্টাফ রি‌পোর্টার
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫, ৭:১০ অপরাহ্ণ
বীরগঞ্জে দুর্নীতি নিরসনে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

Exif_JPEG_420

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে এক দিনব্যাপী একটি বিজ্ঞান উৎসব পালিত হয়েছে। বিজ্ঞান উৎসবে বিতর্ক, তাৎক্ষণিক কুইজ ও বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের আয়োজন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (০৫ জুন) সকালে Future Pulse of Bangladesh (FPB) ‘শিক্ষার্থীদের একাডেমিক, সহপাঠ্যিক ও ব্যক্তিগত ডেভেলপমেন্টের জন্য একটি অরাজনৈতিক সংগঠন’ এর আয়োজনে এবং বর্ণমালা ডিবেট ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও কুয়েট ছাত্র ইফতেহার আহাম্মেদ তৌফিকের সভাপতিত্বে “শিক্ষা উৎসব-২০২৫” বীরগঞ্জ পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়।

“তরুণ চিন্তায় গড়ে উঠুক আগামীর বাংলাদেশ” এই বিষয়ের উপরে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বীরগঞ্জ উপজেলার সকল উচ্চ বিদ্যালয় এর ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে। পরে চূড়ান্তভাবে পক্ষে বীরগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও বিপক্ষে বীরগঞ্জ পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, পক্ষে ইব্রাহিম মেমোরিয়াল শিক্ষা নিকেতন এবং বিপক্ষে বীরগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় অংশগ্রহণ করে।

“দুর্নীতি নিরসনে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছাই মুখ্য ভুমিকা রাখতে পারে,”-শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বীরগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় বিজয়ী হয়েছে। সেরা বক্তা নির্বাচিত হয়েছে জারিন আনজুম অথৈ।

এসময় প্রতিযোগিতায় অলিম্পিয়াড, সনাতনী বাংলা বিতর্ক, তাৎক্ষণিক কুইজ পর্ব শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

বির্তক প্রতিযোগিতার মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী শায়লা শরাফী।

বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র ইশতিয়াক আহমেদ নিলয়, কুয়েটের সিভিল বিভাগের ছাত্র তায়াস,হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মামুন ইসলাম। উক্ত অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন চুয়েটের সিভিল বিভাগের ছাত্র ও (FPB) সহ-সভাপতি হামিম ইকবাল এবং রুয়েট ছাত্র ও (FPB) এর জেনারেল সেক্রেটারি ইফতেখার হাসনাত রাহি।

বিরামপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার

বিরামপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ৯:৫৮ অপরাহ্ণ
বিরামপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার

দিনাজপুরের বিরামপুরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর দিনাজপুর এর সহযোগিতায় বুধবার (৪ জুন) ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এদিন সকাল ১১ টায় উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুজহাত তাসনীম আওন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বক্তব্য রাখেন, দিনাজপুর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বোরহান উদ্দিন,

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বিপুল কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সালমা আক্তার সুমি, একাডেমিক সুপারভাইজার আব্দুস সালাম, কোচ কাউন্টার ম্যানেজার আমিন উদ্দিন, মোরশেদ আলম, মশিউর রহমান সহ স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের ব‍্যবসায়ী ও ভোক্তাবৃন্দ।

সেমিনার শেষে পরিবহন সংশ্লিষ্ট ব‍্যক্তিদের হাতে নির্ধারিত বাস ভাড়ার তালিকা প্রদান করা হয়।