খুঁজুন
শনিবার, ৭ জুন, ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

এটিএম আজহারুলের মুক্তির দাবিতে

দিনাজপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১:৩৮ অপরাহ্ণ
দিনাজপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে দিনাজপুর জেলা জামায়াতের উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও স্মরণকালের বিশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে দিনাজপুরে এই বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। দীর্ঘ ১২ বছর ধরে জামায়াতের এই নেতা কারাগারে রয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫) সকাল ১০টায় দিনাজপুর ইনস্টিটিউট মাঠ প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা মমতাজ উদ্দিন।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের আজ ৬ মাস ১০ দিন অতিবাহিত হচ্ছে। বর্তমান সরকারের আমলে এই প্রথম আজ জামায়াতে ইসলামী রাজপথে নামতে বাধ্য হয়েছে। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতনের পর দেশবাসী আশা করেছিল তারা সকল প্রকার জুলুম নির্যাতন থেকে রেহাই পাবে। যারা মিথ্যা মামলায় কারাগারে আটক ছিলেন তারা মুক্তি পাবে। কিন্তু শেখ হাসিনার পতনের পর ফাঁসির আসামীসহ অনেকেই মুক্তি পেলেও জামায়াতের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম মুক্তি পাননি। তার মুক্তি না হওয়ায় দেশবাসী বিস্মিত ও হতবাক।

বক্তারা বলেন, স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার বিগত ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পর রিমান্ডে নিয়ে তাঁকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে ন্যূনতম চিকিৎসা সেবাটুকুও দেয়া হয়নি। উচ্চ আদালতের নির্দেশে ২০১২ সালে তিনি জামিনে মুক্তি লাভ করার পর নিজ বাসায় অবস্থানকালে পুলিশ তাঁর বাড়ি ঘেরাও করে রাখে।

বক্তারা আরো বলেন, আওয়ামী সরকার দলীয় লোকদের দ্বারা তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও সাজানো সাক্ষ্য প্রদান করে। একজন সাক্ষী আদালতে বলেছেন যে, তিনি ৭ কিলোমিটার দূর থেকে এবং অপর আরেক সাক্ষী বলেছেন যে, তিনি ৩ কিলোমিটার দূর থেকে ঘটনা দেখেছেন। সাক্ষীদের এই বক্তব্য অবাস্তব ও হাস্যকর। আরেকজন সাক্ষী নিজেকে আজহারুল ইসলামের ক্লাসমেট দাবি করে আদালতে তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন। আদালতে উপস্থাপিত ডকুমেন্ট অনুযায়ী আজহারুল ইসলাম ১৯৬৮ সালে কারমাইকেল কলেজ ত্যাগ করেন। আর কথিত সাক্ষী ১৯৭০ সালে কারমাইকেল কলেজে ভর্তি হন। অতএব, আজহারুল ইসলামকে ওই সাক্ষী তাঁর ক্লাসমেট হওয়ার যে দাবি করেছেন, তা সর্বৈব মিথ্যা। এ ধরনের মিথ্যা সাক্ষ্যের ভিত্তিতে এটিএম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।

বক্তারা বলেন, আজহারুল ইসলাম ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায় ট্রাইবুনালের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল দায়ের করেন। আপিল বিভাগের চারজন বিচারপতির মধ্যে তিনজন বিচারপতি ট্রাইবুনালের রায় বহাল রাখলেও একজন বিচারপতি এ রায়ের সাথে দ্বিমত পোষণ করেন। আজহারুল ইসলাম সেখানেও ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হন।

২০২৪ সালে ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ থেকে পালিয়ে যায়। দেশ স্বৈরাচারের কবল থেকে মুক্তিলাভ করে। রাজনৈতিক মিথ্যা মামলায় ফ্যাসিস্ট সরকারের গ্রেফতারকৃত অনেক নেতাকর্মী মুক্তিলাভ করেন। রাষ্ট্রপতির আদেশে অনেককে তৎক্ষণাৎ মুক্তি দেওয়া হয়। দেশবাসী আশা করেছিল যে, চরম জুলুম-নির্যাতনের শিকার এটিএম আজহারুল ইসলাম স্বৈরাচার মুক্ত বাংলাদেশে মুক্তিলাভ করবেন। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের ৬ মাস ১০ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও এটিএম আজহারুল ইসলাম মুক্তি পাননি। জামায়াত স্বৈরশাসনামলে জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। আর স্বৈরশাসনমুক্ত বাংলাদেশে জামায়াত এখনো বৈষম্যের শিকার।

বক্তারা বলেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলে বিচারিক কার্যক্রম সারা বিশ্বে বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ ও প্রত্যাখ্যাত। স্বৈরাচারের আমলে গ্রেফতারকৃত এটিএম আজহারুল ইসলামকে কারাগারে আটক রাখা তার প্রতি চরম জুলুম ও অন্যায় ছাড়া আর কিছুই নয়। ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে তাঁকে এখনো আটক রাখায় জাতি বিস্মিত ও হতবাক। দেশবাসী স্বৈরাচারের কবল থেকে পরিপূর্ণভাবে মুক্তি চায়। অবিলম্বে আজহারুল ইসলামকে মুক্তি দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান বক্তারা।

দিনাজপুর জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যক্ষ আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক জেলা আমীর আফতাব উদ্দীন মোল্লা ও আনোয়ারুল ইসলাম।

জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মুহাদ্দিস ডক্টর এনামুল হকের সঞ্চালনায় সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দিনাজপুর জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যক্ষ আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা সেক্রেটারি মুহাদ্দিস ড. এনামুল হকের সঞ্চালনায় জামায়াতে ইসলামী দিনাজপুর জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর ও চিরিরবন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আফতাব উদ্দিন মোল্লা, জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে সূরা সদস্য ও সাবেক জেলা দিনাজপুর জেলা আমীর আনোয়ারুল ইসলাম, অমুসলিম প্রতিনিধি শ্রী নির্মল চন্দ্র সাহা, দিনাজপুর জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মোঃ সাইদুল ইসলাম সৈকত, জেলা জামায়াত নেতা অধ্যক্ষ একেএম আফজালুল আনাম, নেতা এ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান ভুট্টো, এ্যাডভোকেট মাইনুল আলম, আনোয়ার হোসেন, দিনাজপুর শহর জামায়াতের আমীর সিরাজুস সালেহীন, দিনাজপুর শহর ছাত্রশিবিরের সভাপতি মুশফিকুর রহমান, জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি জাকিরুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্রশিবির দিনাজপুর উত্তর জেলা সভাপতি মোঃ রাসেল রানা, দিনাজপুর দক্ষিণ জেলা সভাপতি সাজেদুর রহমান সাজু প্রমূখ।

সমাবেশ শেষে দিনাজপুর ইনস্টিটিউট মাঠ হতে স্মরণকালের এক বিশাল মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় ইনস্টিটিউট মাঠে এসে শেষ হয়। মিছিলে দিনাজপুর জেলার ১৩টি উপজেলা হতে আগত জামায়াত ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৭০/৮০ হাজার নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।

বীরগঞ্জে দুর্নীতি নিরসনে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

স্টাফ রি‌পোর্টার
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫, ৭:১০ অপরাহ্ণ
বীরগঞ্জে দুর্নীতি নিরসনে বিতর্ক প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ

Exif_JPEG_420

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে এক দিনব্যাপী একটি বিজ্ঞান উৎসব পালিত হয়েছে। বিজ্ঞান উৎসবে বিতর্ক, তাৎক্ষণিক কুইজ ও বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের আয়োজন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (০৫ জুন) সকালে Future Pulse of Bangladesh (FPB) ‘শিক্ষার্থীদের একাডেমিক, সহপাঠ্যিক ও ব্যক্তিগত ডেভেলপমেন্টের জন্য একটি অরাজনৈতিক সংগঠন’ এর আয়োজনে এবং বর্ণমালা ডিবেট ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও কুয়েট ছাত্র ইফতেহার আহাম্মেদ তৌফিকের সভাপতিত্বে “শিক্ষা উৎসব-২০২৫” বীরগঞ্জ পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়।

“তরুণ চিন্তায় গড়ে উঠুক আগামীর বাংলাদেশ” এই বিষয়ের উপরে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বীরগঞ্জ উপজেলার সকল উচ্চ বিদ্যালয় এর ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে। পরে চূড়ান্তভাবে পক্ষে বীরগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও বিপক্ষে বীরগঞ্জ পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, পক্ষে ইব্রাহিম মেমোরিয়াল শিক্ষা নিকেতন এবং বিপক্ষে বীরগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় অংশগ্রহণ করে।

“দুর্নীতি নিরসনে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছাই মুখ্য ভুমিকা রাখতে পারে,”-শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বীরগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় বিজয়ী হয়েছে। সেরা বক্তা নির্বাচিত হয়েছে জারিন আনজুম অথৈ।

এসময় প্রতিযোগিতায় অলিম্পিয়াড, সনাতনী বাংলা বিতর্ক, তাৎক্ষণিক কুইজ পর্ব শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

বির্তক প্রতিযোগিতার মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী শায়লা শরাফী।

বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র ইশতিয়াক আহমেদ নিলয়, কুয়েটের সিভিল বিভাগের ছাত্র তায়াস,হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মামুন ইসলাম। উক্ত অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন চুয়েটের সিভিল বিভাগের ছাত্র ও (FPB) সহ-সভাপতি হামিম ইকবাল এবং রুয়েট ছাত্র ও (FPB) এর জেনারেল সেক্রেটারি ইফতেখার হাসনাত রাহি।

বিরামপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার

বিরামপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ৯:৫৮ অপরাহ্ণ
বিরামপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার

দিনাজপুরের বিরামপুরে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর দিনাজপুর এর সহযোগিতায় বুধবার (৪ জুন) ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এদিন সকাল ১১ টায় উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুজহাত তাসনীম আওন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বক্তব্য রাখেন, দিনাজপুর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক বোরহান উদ্দিন,

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ বিপুল কুমার চক্রবর্তী, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সালমা আক্তার সুমি, একাডেমিক সুপারভাইজার আব্দুস সালাম, কোচ কাউন্টার ম্যানেজার আমিন উদ্দিন, মোরশেদ আলম, মশিউর রহমান সহ স্থানীয় বিভিন্ন পর্যায়ের ব‍্যবসায়ী ও ভোক্তাবৃন্দ।

সেমিনার শেষে পরিবহন সংশ্লিষ্ট ব‍্যক্তিদের হাতে নির্ধারিত বাস ভাড়ার তালিকা প্রদান করা হয়।

বীরগঞ্জে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির প্রশিক্ষণ

বীরগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সোমবার, ২ জুন, ২০২৫, ৮:৪৩ অপরাহ্ণ
বীরগঞ্জে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির প্রশিক্ষণ

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচির “বাস্তবায়ন নির্দেশিকা ২০২৪” বিষয়ক উপজেলা কমিটির প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২ জুন) সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে উপজেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে সাপোর্টিং ইমপ্লিমেন্টেশন অফ মাদার এন্ড চাইল্ড বিনিফিট প্রোগ্রাম শীর্ষক প্রকল্প ও মহিলা বিষয়ক ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় উপজেলা কমিটির এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

বীরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর আহমেদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নিবেদিতা দাস, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোছাঃ শাহজিদা হক, উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার মোঃ তরিকুল ইসলাম, পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ মামুন হোসেন সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ, উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউপি সচিব, আর্থিক সহযোগী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নিবেদিতা দাস বলেন, মা ও শিশুর পুষ্টি ও স্বাস্থ্য উন্নয়নে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ, ভাতা প্রদান পদ্ধতি, সুবিধাভোগী নির্বাচন প্রক্রিয়া, ভোগান্তি হ্রাস ও কার্যকর বাস্তবায়ন কৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।

সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর আহমেদ বলেন, সরকারের এই মহৎ উদ্যোগ একটি বৈষম্যহীন, নিরাপদ ও সুস্থ প্রজন্ম গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। মা ও শিশুর সার্বিক কল্যাণে সবাইকে সচেতনভাবে কাজ করার আহ্বান জানান ।